ফরিদগঞ্জ প্রতিনিধি :
ফরিদগঞ্জের সন্তোষপুর গ্রামে ওয়ারিশের সম্পত্তির মালিকানার ভাগবাটোয়ারা নির্ধারন ছাড়াই জোরপূর্বক বসত ঘর নির্মান নিয়ে পরস্পর বিরোধী দুই পক্ষের বিরোধ চলছিল। এরই মধ্যে সংঘাত এড়াতে এক অভিযোগের প্রেক্ষিতে জোরর্পূবক দালান ঘর নির্মান কাজ বন্ধ রাখতে পুলিশ হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হয়।
ওয়ারিশের সম্পত্তির একাংশের মালিক ফারুক মাষ্টার প্রতিবাদ করায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাদাবি, কিংবা নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মিথ্যা মামলা দেয়ার হুমকি ধুমকি দিয়ে আসছে প্রতিপক্ষের লোকজন। ফলে এলাকার জনপ্রিয় শিক্ষক ফারুক মাষ্টার এখন কিংকর্তৃব্যেবিমূড় হয়ে পড়েছে। এ নিয়ে স্থানীয়রা বলছে এলাকায় জনপ্রিয় ফারুক মাষ্টারের অপরাধ কি ?
ভুক্তভোগীরা জানায়, উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামে ওয়ারিশ সুত্রে পাওনা সম্পত্তি নিয়ে আক্কাছের ছেলে নুর আলম ও নজির গংদের সাথে মুকবুল আহাম্মেদ গংদের সাথে বিরোধ চলে আসছে। এই বিরোধ মীমাংসার জন্য একাধিকবার সালিশী বৈঠক হয়েছে। এক পর্যায়ে তা থানা ও আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। বিষয়টি সুরাহা না হওয়ায় সংঘাত এড়ানোর স্বার্থে পুলিশ উক্ত কাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশনা দেয়।
এদিকে ওই সম্পত্তির ওয়ারিশ সুত্রে মালিকানা দাবিদারদের পক্ষের ফারুক মাষ্টার প্রতিপক্ষ নূর আলমগংদের বে আইনী কাজের প্রতিবাদ করায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে ফারুক মাষ্টারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হয়রানী মূলক মিথ্যা মামলা দেয়ার হুমকি ধুমকি দিয়ে আসছে।
তবে প্রতিপক্ষ নুরুল হক ও নজির বলেন, দীর্ঘ বছর আমাদের পৈত্রিক জায়গায় ঘর নির্মান করছি। এমন অবস্থায় দেখে কয়জন ওয়ারিশ এই সম্পত্তি তাদের মিথ্যা দাবী করে চাঁদা দাবি করে আসছে।