এসময় তিনি বলেন, এ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া হলো এলাকাবাসীর মিলন মেলা। আমি আশাকরি আজকের খেলার মাধ্যমে আনন্দ বয়ে আনবে। এ কঁচি শিশুরা খেলাধূলার মাধ্যমে এলাকার সুনাম বয়ে আনবে।
বিকালে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন
চাঁদপুর পৌর প্রশাসক মোঃ গোলাম জাকারিয়া।
এসময় তিনি বলেন, বছরের এ দিনটির জন্য আমরা সবাই অধিরআগ্রহে থাকি। শিক্ষার্থীরা এ দিনটির জন্য অপেক্ষায় যেমনি থাকে, আমি যখন ছাত্র ছিলাম তখন এ দিনটির জন্য অপেক্ষায় থাকতাম। তোমরা আজকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করে বিজয়ী হয়েছ, পুরুস্কার নিবে তাদেরকে চাঁদপুর পৌরসভা ও আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। যারা পুরস্কার পাওনি তবে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করেছ তাদের কে ও শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানাই। পুরস্কার পাওয়াটা বড় কথা নয় অংশগ্রহণ করাটা হচ্ছে বড়। ছোট্ট সোনামণিরা সুন্দরভাবে যেমন খুশি সেজেছে সেজন্য সোনামণিদেরকে আবারও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আমি এই বিদ্যালয়ের কয়েকবার ভিজিট করেছি।এ বিদ্যালয়ের অনেক সমস্যা আছে, আমি পৌরসভা দায়িত্ব নিয়েছি অল্প কিছু হয়েছে। দ্রুতই পৌরসভা নির্বাচন হবে তখন আপনারা যোগ্য মেয়র পাবেন তিনি এই বিদ্যালয়ের যে সমস্যা আছে সেই সমস্যা সমাধান করবে । উন্নয়নে কোন শেষ নেই। সেই ধারাবাহিকতায় এ বিদ্যালয়ের উন্নয়ন করা হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি শাহজালাল হোসাইন রাজু। সঞ্চালনায় ছিলেন শহীদুল্লাহ চৌধুরী ও কিবরিয়া আলমগীর অরিন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ফারজানা পারভীন লাকি।পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন সদস্য আব্দুল লতিফ চৌধুরী, সাবেক কাউন্সিলর চাঁন মিয়া মাঝি,বিল্লাল হোসেন মাঝি,সমাজ সেবক আসলাম মোল্লা, আলমগীর হোসেন মৃদ্দা মাঝি, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি হারুন অর রশিদ জাকির, আশ্রাফ চৌধুরী, মনির হোসেন খন্দকার, শাহিনুর রহমান স্বপন চৌধুরী, মুকবুল হোসেন গাজী, মাহবুবুর রহমান জমাদ্দার, জোহরা বেগম হিরাসহ সকল শিক্ষক শিক্ষিকা ও অভিভাবকগণ।