মানিক দাস // মধু মাসি বাহারি ফলে চাঁদপুরে হাট বাজার সয়লাব হয়ে আছে। এসব মধুমাসি ফল কিনতে ক্রেতারা হুমরি খেয়ে পরছে। এ সব মধুমাসি ফলের দাম আকাশছোঁয়া।
আর অসাধু ব্যবসায়ীর ক্রেতার হুমরি খেয়ে পরাকে পুঁজি করে মধু মাসি ফলের দাম নিচ্ছে আকাশ ছোঁয়া। আম, জাম,কাঁঠাল, মন্ডাফল, লিচু তালের শাসসহ সব ধরনের মধুমাসি ফল বাজারে উঠতে সবেমাত্র শুরু করলে ও দাম ক্রেতার নাগালের অনেক বাইরে।
প্রতি শ লিচু বিক্রি রকা হচ্ছে ২শ ৮০ টাকা থেকে সাড়ে ৩ শ টাকা, জাম প্রতি কেজি ২শ ৬০ টাকা থেকে ৩ শ ২০ টাকা, কাঁঠাল প্রতি পিচ ৩শ টাকা থেকে ১২ শ টাকা,মন্ডাফল প্রতি কেজি ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা,পাকা আম প্রতি কেজি ১৪০ টাকা থেকে ১৮০ টাকা, আনারস হালি ১৬০টাকা, বাঙ্গিপ্রতি পিচ ৫০ টাকা থেকে ১২০ টাকা, কাজী পেয়ারা প্রতি কেজি ৫০ টাকা থেকে ৭০টাকা, তরমুজ প্রতিপিচ প্রকার ভেদে ২০০ টাকা থেকে ৪৫০, মাল্টা প্রতি কেজি ২০০ টাকা, গোলাপ জাম প্রতি কেজি ১ হাজার টাকা,
আনার প্রতি কেজি ৩৮০ টাকা, আপেল প্রতি কেজি ২৬০ থেকে ২৮০ টাকা,আঙ্গুর প্রতি কেজি ২৬০ টাকা থেকে ৩০০টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।
চাঁদপুরের হাট বাজারে বর্তমানে যে পাকা আম বিক্রি হচ্ছে তা কি গাছ পাকা? এ পাকা আম ক্রেতা কিনে যেন বিষ খাচ্ছে। আমের ভেতরে আঠি এখনো কাঁচা।
কিন্তু অসাধু বিক্রেতারা রাজশাহির পাকা আম বলে বিক্রি করছে। আসলে এগুলো বিষাক্ত রাসায়নিক দিয়ে পাকানো হচ্ছে। এ বিষাক্ত পাকা আম বিক্রি করা হচ্ছে ১৪০ টাকা থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে। এ আম খেয়ে ক্রেতা সাধারন অসুস্হ হচ্ছে।