মানিক দাস // ৩২ তম মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা শেষ প্রান্তে। প্রতিনিয়তই মাঠে মুক্তিকামী জনতার উপস্হিতি বেরেই চলছে ।মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা যেন প্রানের মিলন মেলায় রূপ নিয়েছে। ২৪ ডিসেম্বর রোববার ছিল মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা ছিল ১৭ তম দিবস।সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক পরিষদের ব্যবস্থাপনায় হাজীগঞ্জ সারদাদেবী সংগীত একাডেমির শিল্পীদের পরিবেশনায় মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

সংগঠনের প্রাণপুরুষ নিহাররঞ্জন হালদারের সার্বিক ব্যবস্হাপনায় বিরেন সাহার সংগীত পরিচালনায় সংগীত পরিবেশন করে শ্রীকান্ত, প্রান্ত দেবনাথ, কৌশিক, স্বর্না রায়, অনামিকা মজুমদার, মারজুপা, আরাধ্যা, অশ্রু রানী,হেনা আক্তার, অর্পা রায়, জুই সাহা, তুলি সাহা, শ্যামা হালদার, অর্পিতা, অভি সাহা, আরিশা ও টুপুর সাহা। ইভা রহমান ও আকলিমা আক্তার হেপির নৃত্য পরিচালনায় নৃত্য পরিবেশন করে টুপুর সাহা, পান্তিকা বসু, সৃষ্টি, অনুশী, রিধি, মনীষা, তানহা, রাই, সৃজিতা, অহনা, রিজিতা, পাঁপড়ি, মিমি, আগ্রিতা ও তুলি। গ্রন্হনায় ছিলেন রজনী দেবনাথ।
রাত ৮ টায় সাংস্কৃতিক পরিষদের ব্যবস্থাপনায় চাঁদপুর বাউল শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় দিবসের শেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।মিঠুন বিশ্বাসের সার্বিক সহযোগিতায় বাউল সংগীত পরিবেশন করে মাইনুল ইসলাম, মোঃ মামুন, বাবুল পাটোয়ারী, বৃষ্টি সরকার ও মিঠুন বিশ্বাস। যন্ত্র সংযোগে ছিল বাউল শিল্পী গোষ্ঠীর সদস্যরা।