মানিক দাস // “এসো মিলি মুক্তির মোহনায়” এ স্লোগাকে নিয়ে ১৯৯২ সাল থেকে চাঁদপুরে শুরু হয়েছে চাঁদপুর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা। মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার গৌরবের ৩২ বছর উদযাপিত হচ্ছে। ৯ ডিসেম্বর শনিবার মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার দ্বিতীয় দিনে সাংস্কৃতিক পরিষদের ব্যবস্থাপনায় দুটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাতে পরিষদের ব্যবস্থাপনায় মনমুগ্ধকর নৃত্যানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। নৃত্যাঙ্গনের সভাপতি প্রফেসর রঞ্জিত কুমার বণিকের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক এবং নাটকশিল্পী এম আর ইসলাম বাবুর ধারা বর্ণনায় নৃত্যাঙ্গনের এই নৃতালেখ্য “সাবাস বাংলাদেম ” পরিবেশিত হয়। রুমা সরকারের নির্দেশনায় ও সার্বিক শাওন সাথী মজুমদারের নৃত্য পরিচালনায় নিত্যলাকে নিত্য পরিবেশিত হয়।
নৃত্য পরিবেশন করে গীতি সানন্দা অথৈ, অঙ্কিতা, লগ্ন, রাত্রি কর্মকার, রাজনন্দিনী,হৃদয়, তীর্থ, অন্তরা, অংকন,তামান্না, কৃষ্ণকলি, অর্ঘ, তম, আরোহী, অনুপা, শ্রুতি, শ্রেষ্ঠা, অহনা, শর্মিষ্ঠা, অর্পা, রুদ্রাণী, পাপড়ি, সুকন্যাসহ আরো অনেকে। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন তপন সরকার। সার্বিক সহযোগিতা ছিলেন ঝন্টু দে, মৃনাল সরকার, লিটন চৌধুরী, কণিকা রায়, মেরি কর্মকার, সৈকত মজুমদার সিজার, শাহ আলম, রুপা দেবনাথ, তৃপ্তি দেবনাথ, রিমা কুড়ি। নৃতাঙ্গনের নৃত্যালেক্ষ্যটি দর্শকদের মন আকৃষ্ট করে।
এর পূর্বে সন্ধ্যায় পরিষদের ব্যবস্থাপনায় স্বদেশ সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংগঠনের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সংগীত অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের গণসংগীত শিল্পী মনোজ আচার্যের সংগীত পরিচালনায় দেশাত্মবোধক সংগীত পরিবেশন করে। নৃত্য পরিবেশন করে শ্রাবন দাস ও সাথি দাস।সংগীত পরিবেশন করে মনোজ আচার্যী , মধুরিমা আচার্যী , তিথি, শ্রাবন দাস,উপমা, তুষু আচার্যীসহ শিশু শিল্পীরা।
যন্ত্র সংযোগে ছিল মুন্না ঘোষ , শাওন, পরিমল দাস নুপুর।