বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
সবর্শেষ সংবাদ :
চাঁদপুরে এইচএসসি-সমমানের পরীক্ষায় ৫২ কেন্দ্রে ১৮ হাজার পরীক্ষার্থী অংশ নেবে চাঁদপুরে এক ইলিশ বিক্রিে ১৩ হাজার ১৫০ টাকায়  চাঁদপুরে ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন নির্বাচনে ২২ জনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলা শাখার নির্বাচনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মানিক দাস  মতলবে টিএনটি এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় ০২ জন আটক মতলব উত্তরে যৌথ অভিযানে একটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার মুন্সী আজিমউদ্দিন কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও মিলাদ অনুষ্ঠান ডাকঘর এলাকায় মোটরসাইকেলের চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু  চাঁদপুর ডিএনসি” র অভিযানে  আটক ১  ধারের টাকা না পেয়ে বিনা চিকিৎসায় পিতার মৃত্যু, পুত্রের সংবাদ সম্মেলন

আবেগের কাছে বিবেক নত

  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১৪৫ বার পঠিত হয়েছে
লেখক :সিমতি সরেন
কারনে অকারনে শুধু তোমাকে দেখতে চাওয়া। একি ভালোবাসা নাকি অন্য এক মহোমায়া। মনের অজানতে তোমাকে নিয়ে হারিয়ে যাওয়া। একি প্রেম নাকি প্রেমের নেশায় ধ্বংসলিলা। কেন এতো দক্ষিণায় বইছে বাতাস। শুধু তোমার আর আমার হৃদয় পিনজিরে। চেয়ে কেন আজ মনে হচ্ছে যেন সব পেয়েছি তোমার ঐ দৃষ্টির দিকে চেয়ে। কেন আজ মনে হচ্ছে না তুমি ছাড়া অন্য কারো কথা। কেন আজ ইচ্ছে করে না তোমাকে ছাড়া অন্য কিছু কল্পনা করা। আজ কেন মনে হয় বাস্তবতা শুধু তুমি আর আমি।
আজও মনে পড়ে সেইদিনের কথা, ভালো লাগার অনুভূতি গুলো আজ কারো চোখের দিকে তাকিয়ে ভালোবাসার কবিতা পড়া। খুব কাছে না থেকেও সেদেহের মাঝে লুকিয়ে থাকা বুকের বাপাশে হৃদয় নামক সেই অঙ্গের চাওয়া পাওয়ার কথা। সেই ভালো লাগা ছিল কোনো কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাঙ্গনে নয়। সেটা ছিলো বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।আমার নাম ঈশান। কলেজের প্রথম বর্ষ শেষ করে ২য় বর্ষতে পা দিয়েছি। বয়স আমার ষোল ছুঁই ছুঁই। আজ আমাদের পাশের স্কুলে নবীন বরণ আর বিদায় অনুষ্ঠান একসাথে খুব জমজমাট ভাবে হয়ে থাকে। আমার বন্ধুরা প্রায় যায় মেয়েদের দেখতে। আমার একটা যাওয়া হয় না। কারণ আমার খুব একটা ভালো লাগে না। বলতে গেলে আমি একটা শান্ত ছেলে এটা সবাই বলে।এইবার বন্ধুদের চাপে পড়ে এক প্রকার বাধ্য হলাম অনুষ্ঠানে যেতে। অনুষ্ঠানের মাঝ পর্যায়ে মনে হলো যেন কারো চোখের মায়ায় পড়ে গেলাম। কারো হাসিতে যেন নিজেকে কিছুক্ষণের জন্য হারিয়ে ফেললাম এক পর্যায়ে নাচ শেষ হয়ে গেল। কিন্তু আমার মনের গভীর থেকে কেউ যেন  বারে বারে বলছে এতো তাড়তাড়ি কেন শেষ হয়ে গেল।থাকতে পারত আরো কিছুক্ষণ। অনুষ্ঠান শেষ না হতেই, আমার বন্ধুরা বাড়িতে আসার জন্য বলে উঠলো কিরে যাবিনা ? আমি তাদের বলিনি তখন আমার অপেক্ষা ছিল যদি আর একবার সে আসে। আমি শুধু বললাম শেষ হোক। কিন্তু তাদের কথার চাপে অনুষ্ঠান শেষ না হতেই আসতে হলো। রাস্তাই আমার বন্ধুরা আমার সাথে মজা করলো। কিরে অনুষ্ঠানে আসতে চাইছিলিস না আর এখন দেখি অনুষ্ঠান শেষ দেখাবি বলে হাসাহাসি করে। আমি শুধু বললাম তোদের জন্য তো আমার ক্লাস/প্রাইভেট মাটি হয়ে গেল। সেই রাতে পড়াশুনা তো দূরের কথা  ঘুমও আসে না। কখন যে মাঝ রাত হয়ে গেছে আমি বুঝতে পারিনি। কলেজে যাওয়ার পথে তাকিয়ে থাকি, তার স্কুলের গেটে যদি একবার সেই রাস্তাই আসে। কিন্ত আমি তাকে দেখতে পায় না। একদিন বন্ধুদের বললাম চলনা প্রাইভেট পড়ি (ইংরেজি)ঐ স্কুলের শিক্ষকের কাছে। এক বন্ধু বলে আমরাতো ইংরেজি  পড়ছি। আর কয়টা পড়বি ? আমি খুব জোর করি বলি চল না দোস্ত একবার যাই। বন্ধুরা বলে “তোর সমস্যা কি ? আমি বলে দেই। বন্ধুরা রাজি হয়তারপরের দিন ইংরেজি  পড়তে যাই স্যারের কাছে। সমস্যা হলো এই যে আমাদের ব্যাচ আর তাদের ব্যাচ আলাদা। এতো দিনে মেয়েটার নাম ও ক্লাস সব জানতে পারি। আমার বন্ধুর মামাতো বোনের থেকে। মেয়েটার নাম জেসিকা নবম শ্রেণীর ছাত্রী। স্যারের সাথে এক পর্যায়ে আমাদের সম্পর্ক খুব ভালো হয়। তাই আমরা স্যারকে বলি, স্যার আপনি ঐ ব্যাচের সাথে আমাদের পড়ান। স্যার কিছু বলে না। শুধু মুচকি হাসে। এভাবে কয়েকদিন কেটে যায়। আমার বন্ধুর মামাতো বোন তাঁর ক্লাসমেট হওয়ায় তার সাথে কথা হতো, দেখা হতো, তার সাথে আমার কথা বলতে এতোটা ভালো লাগতো আমি কাউকে বোঝাতে পারবনা। তার কথাগুলোর মাঝে এতো যে সুখ খুজে পেতাম আমি কাউকে বুঝাতে পারবনা। জেসিকার সবকথা যেন আমার খুব ভালো লাগে এতো দিনে, জেসিকা বুঝে নিয়েছে আমি তার প্রতি দুর্বল। কারণ প্রাইভেট পড়ার কথা তার জন্য আমার বন্ধুরা তাকে বলে দিয়েছে। তাই আমি বেশি দেরি করলাম না। আমার জেসিকার প্রতি ভালো লাগা ভালোবাসার কথা বলেছিলাম।
জেসিকা আমার আবেগ মাখা কথা গুলো না করতে পারলো না। তাকে হ্যাঁ করতে আমি এক প্রকার বাধ্য করলাম। আমি যে মুসলিম ছেলে সে জানতো আর আমিও জানতাম জেসিকা খ্রিস্টান মেয়ে। জেসিকা এটার জন্য খুব দ্বিধা বোধ করছিল। ভালোবাসার ছোয়ায় রাতদিন এতো যে সুন্দর হয়। কারো প্রেমে না পড়লে, কাউকে মন থেকে ভালো না বাসলে এ অনুভূতি বুঝা খুব মুশকিল। কথায় আছে নাকি রাত না থাকলে দিন এতো সুন্দর হত না। জানাজানি হয়ে গেল, আমাকে বাড়িতে খুব বকাবকি করে, পড়াশুনা বাদ দিয়ে একি কথা শুনছি। আমার মা বলে তুই কি মেয়ে পেলিনা। অন্য ধর্মের মেয়েকে তোর ভালোবাসতে হলো। আমাদের মান সম্মান কিছু রাখবি না তুই। আমার মাকে বলি ভালবাসলে তো এই রকম সমস্যা হয় না বাড়িতে সবার বাড়িতে আর আমি অন্য ধর্মের মেয়েকে ভালোবাসি বলে এই কথা বলছো। ধর্মের সাথে কি সাথ আছে মা?আমি তো জেসিকাকে ভালোবাসি। জেসিকা খুব ভালো মা । সেই রাতে আমার বাবা-মা খুব আমাকে ঝোঝাচ্ছে। আমার মা বলে পড়াশুনাটা শেষ করো আমার বাবা পরিষ্কার বলে দেয় সেই মেয়ে সাথে কোনো সম্পর্ক না রাখতে। আমার পরিবারের সাথে কোনো সর্ম্পক থাকবে না। যদি তার সাথে সর্ম্পক রাখি। আমি তাদের মুখের ওপরে বলে দেই। যাই হোক না কেন আমি জেসিকাকেই বিয়ে করব। কারণ আমি তাকে ভালোবাসি। বাবা-মা খুব রাগারাগি করে আমার রুম থেকে বের হয়,, আমি তাদের বড় সন্তান আর আমার একটি ছোট ভাই আছে। আমার বন্ধুদের কাছ থেকে শুনতে পাই জেসিকাকে নাকি খুব বকাবকি করেছে। আর নাকি খুব মারধর ও করছেজেসিকা বিদ্যালয়ে আসে না। কয়েকদিনের মধ্যে শুনতে পাই জেসিকা নাকি কিছু ঘুমের ঔষধ খেয়েছে। সে হাসপাতাল ভর্তি আছে, ‘অবস্থা নাকি খুব আরাপ। আমি শুনা মাত্র আর এক মিনিট ও দেরি করলাম না।বন্ধুদেরকে নিয়ে তাকে দেখতে গেলাম। কিন্তু তার মা থাকাতে তাকে আমি দেখতে পাইনি। কারণ তার মা আমাকে ভালো করে চিনতো তাই আমার বন্ধুকে পাঠিয়েছি তার ক্লাসফ্রেন্ড হিসাবে জেসিকার সাথে বন্ধুর সাথে কথা হয়। কয়েকদিন পরে সে ভালো হয়ে বাড়িতে আসে। আমার ফাইনাল পরীক্ষা আর কয়েকদিন বাকি আছে। তার মধ্যে জেসিকা আমি এক সৌভাগ্যক্রমে দেখা করি। জেসিকা আমার হাত ধরে কান্না করে আর বলে ঈশান চলো না আমরা কোথাও পালাই যাই। দূরে কোথাও যেখানে থাকবেনা কোনো পরিবারের অশান্তি ধর্মের বিরোধ। আমাদের ভালোবাসার অন্যায় অবিচার। সেখানে কুড়েঘরে থাকবো শুধু তুমি আর আমি। কি বলো ঈশান ? তোমার জন্য এ জীবনের কোনো মায়া করিনি। আর তুমি চুপ আছো। জেসিকার কথা শুনে মনে হলো কিসের ধর্ম, কিসের পরিবারের কথা, ভালোবাসা তো সব। জেসিকাকে বলি আমার তো কোনো টাকা নেই এখন। আমরা কোথায় যাব ? জেসিকা খুব জেদ করে তাই আমি আমার এক বন্ধুর বাড়িতে তাকে রাখি। আর আমি বাড়িতে এসে কিছু টাকা নিয়ে শহরে পালিয়ে যাই জেসিকাকে নিয়ে। জেসিকা আমার ধর্ম গ্রহণ করে আমি তাকে বিয়ে করি। আমরা খুব সুখে আছি। আমি একটা ছোট্ট কাজ করি। কয়েক মাস কারো সাথে কথা হয়নি।আমার মাকে খুব মনে পড়ছে। আমার মা আমাকে খুব ভালোবাসত। আমি মায়ের খুব বাধ্য ছেলে ছিলাম। শুধু মায়ের কাছে না পরিবারের সবার কাছে। একমাত্র ভালোবাসতে গিয়ে আমি অবাধ্য হয়েছি। জেসিকা আমাকে বিভিন্ন কাজে সাহায্য করতো। আমাদের ছোট্ট সংসার খুব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখি। আমার সামান্য উপার্জনে তার কোনো অভিযোগ নেই। এতো ভালোবাসা এতে যত্ন নেয় আমার প্রতি যে আমি বাড়ির কথা ভুলে গেয়েছিলাম। জেসিকাকে আমি কখনো কোথাও যেতে বারন করতাম না তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কথা বলতাম না। আমার শুধু মনে হয় যে আমার জন্য জীবন দিতে বসেছিলো আর সব ছেড়ে আমার সাথে থাকতে চায় আমি তাকে কখনো কষ্ট দিব না। আজ হঠাৎ আমার বন্ধু ফোন দেয় আমাদের দুই পরিবারের যে অশান্তি চলছে  বলে থানা পুলিশ ও নাকি হয়ে গেছে। সেই থেকে আমার বাবা মায়ের সাথে খুব ঝগড়া  করে। বাড়িতে খুব অশান্তি করে।আমার মা আমি থাকা অবস্থায় দুই বার এই স্ট্রোক করেছে আজ বাড়ির  অশান্তিতে- মা নাকি আজ চিরবিদায় নিয়েছে। কথাটা শুনে আমি স্থির হয়ে গেলাম জগৎ টা মনে হয় থমকে গেছে। আমার খুব কষ্ট হল কথাটা  শুনে । আজ মা বলার কথাটা হারিয়ে গেল।কথাটা শুনে আমি স্থির হয়ে গেলাম।জগৎটা মনে হয় থমকে গেছে । আমার খুব কষ্ট হলো কথাটা শুনে।আজ মা বলার কথাটা হারিয়ে গেল।  মাগো এটাকি নিয়তি নাকি আমার ভুলের মাশুল। জেসিকাকে আমি সব বলি কি করব আমি বুঝতে পারছি না। মাকে শেষ দেখা দেখতেও সাহস পাচ্ছি না। কারণ জেসিকা বার বার কান্না করে আর বলছে ঈশান তুমি যদি ফিরে না আসো। তোমাকে যদি অন্ধকার কারাগারে  বন্দি করে। আমার কি হবে বল ? আর যা হওয়ার তাতো হয়ে গেছে। এই সব শুনে যাওয়ার ইচ্ছাটা যেন কমে গেছে। যাওয়া আর হল না। সেই থেকে কেটে গেছে কয়েক বছর। আমাদের একটা  মেয়ে হয়েছে। আমার পরিবারের সাথে কথা হয় না। কারণ আমাকে নাকি আমার মায়ের সাথে আমাকেও কবর দিয়েছে। আমাকে এখন ভীষন ঘৃণা করে। জেসিকা আবদার আস্তে আস্তে বেশি হতে থাকে। আমার কোনো কিছু তার ভালো লাগে না। চাওয়া পাওয়াটা দিন দিন বাড়তে থাকে। আমাদের ছোট ছোট কথাতে ঝগড়া হতে থাকে। কোনো কিছুতে ভালো থাকার কথা বলে। উপাজনের কথা বলে কিন্তু ভালোবাসার কথা বলে না আর। আমি বলি তোমার জন্যই তো আজ আমি এই পথে। জেসিকা বলে তোমার জন্য জীবন নষ্ট করেছি তোমার এতো কথা শুনার জন্য নয়। সে পার্লারে কাচু করতে চায়, আমি  নিষেধ করিনি। ঝামেলা করতে চাইনি তাই। এখন সে ইচ্ছা মতো বাড়িতে আসে আর ফোনে অনেক কথা বলে। নিষেধ করলে বলে ঈশান তুমি কি চাওনা আমি তোমার সাথে থাকি। আমার ভীষন রাগ হতো কথাগুলো শুনে। মনে হতো এই সর্ম্পটাকে শেষ করে দেই। কিন্তু সমাজের মানুষ আমাদের বিষয়ে হাস্যকর কথা বলুক আমি তা চাই না। আমার দিকে আঙ্গুল তুলক আমি তা দেখতে পারব না। আমার মেয়েকে নিয়ে কথা বলুক আমি তা শুনতে পারনা। কারণ এই সর্ম্পকের জন্য তো আমি কোনো না কোনো ভাবে  আমি  দায়ী।  আমাদের পরিবারের কথা সেই দিন চিন্তা করেছিলাম। আমাদের আবেগ মাখা অনুভূতিগুলোর মূল্য দিতে গিয়ে আমি আমার কাছে, পরিবারের কাছে, সমাজের কাছে বড় অপরাধী।
আজ দুচোখ দিয়ে অশ্রু আসে না, কিন্তু হৃদয় নামক অঙ্গটি আমার বেদনায় কাতর হয়ে গেছে। যে অশ্রু আমি কাউকে দেখাতে পারিনা। সে অশ্রু আমার অঝরে ঝরে যাচ্ছে। শুধু একটি ভুলের জন্য আজ আমি কী বলব ? হে আমার বন্ধুরা হে আমার আল্লাহ্,  আত্মীয় স্বজনরা একবার, একবার ঘুরে যাও আমার হৃদয় আঙ্গিনায় এক প্রেমিকের হৃদয় ভাঙা সেখানে শুধু শোনা যায় আজ এক প্রেমিকের হৃদয় ভাঙ্গা
আর্তনাত। ভালোবাসা যেখানে বিষাক্ত  আকার ধারণ করেছে। সেটা না পাওয়া নয়। প্রতিনিয়তি আর আমার হৃদয়কে, স্বপ্নকে, ভালোবাসা, বিশ্বাসকে অর্থ নামক চামক দিয়ে আঘাত করা হয়। ভালো থাকার অম্ল হাত দেখিয়ে। এই বিষাক্ত সর্ম্পকের মাঝে আমি দাড়িয়ে আছি শুধু মনের ভালোবাসা যে এতোটা বিষাক্ত হয় আগে বুঝিনি। আজ শুধু একবার সে যদি ফিরে পেতাম আমার ভুলের প্রথম গিতিতে যাওয়ার জন্য। আমার আবেগময় ভালোবাসা নষ্ট হয়ে গেছে আজ বিবেকের কাছে, কিন্তু আজও আমি  অপেক্ষায় আছি কবে  জেসিকা বলবে, ঈশান বেশি কিছু চাইনা আমি। শুধু ? একটু ভালোবাসা দিও আমায়।

দয়া করে এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

এই বিভাগের আরও খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ বিপ্লব সরকার, যুগ্ম সম্পাদক মরিয়ম আক্তার হিরা, নির্বাহী সম্পাদক: মানিক বেপারী, বার্তা সম্পাদক রাজু আহমেদ, প্রধান প্রতিবেদক মানিক দাস, আলমাস হোসেন।

ঠিকানা এস এম গার্ডেন জেএম সেনগুপ্ত রোড চাঁদপুর মোবাইল ০১৭১৪২৪৮৫৮৯,ইমেল crimeaction24@gmail.com