নির্বাচন উপলক্ষে গত মঙ্গলবার ২৪ জুন ছিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। সোমবার ও মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনারের কাছে ১৫ টি পদের বিপরীতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন ২২ জন প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব রয়েছেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার আলম পলাশ, সহকারী নির্বাচন কমিশনার দায়িত্ব রয়েছেন গোলাম মোস্তফা ও মোঃ মাসুদ আলম।
মনোনয়নপত্র দাখিল করেন সভাপতি পদে চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়) সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে(বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়) এস এম সোহেল, সহ-সভাপতি পদে মাজহারুল ইসলাম অনিক(বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিত) ,সাধারণ সম্পাদক পদে মোঃ শাওন পাটওয়ারী(বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক-১ পদে মোঃ শরীফুল ইসলাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ), যুগ্ম সম্পাদক-২ পদে সজীব খান (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিত), দপ্তর সম্পাদক পদে মানিক দাস (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা) , ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ইমাম হোসেন গাজী (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়) নির্বাচিত হন।
সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে কে এম সালাহউদ্দিন ও যুগ্ম সম্পাদক পদ থেকে বাদশা ভূইয়া মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করে নেন।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মোঃ আবদুর রহমান গাজী ও সাঈদ হোসেন অপু সমান ১৯ ভোট পান। পরে নির্বাচন কমিশন লটারি করলে সাইদ হোসেন অপু বিজয়ী হন। অর্থ সম্পাদক পদে মোহাম্মদ ইব্রাহিম খান পেয়েছেন ১৭ ভোট ও শেখ আল মামুন ২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ফাহিম শাহরিন কৌশিক পেয়েছেন ১৩ ভোট ও মোঃ আনোয়ারুল হক ২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নির্বাহী সদস্য পদে এম এ লতিফ সর্বোচ্চ ভোট ৩৬ ভোট, কে এম মাসুদ ২৯ ভোট, অভিজিত রায় ২৪ ভোট ও মিজানুর রহমান লিটন ২৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছন।
নির্বাচন চলাকালে পর্যবেক্ষণ করেন চাঁদপুর পেশাব সভাপতি রহিম বাদশা, সাধারণ সম্পাদক কাদের পলাশ, সিনিয়র সাংবাদিক শহীদ পাটোয়ারী, শরিফ চৌধুরী, হাবিবুর রহমান খান,টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি রিয়াদ ফেরদৌস, অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা বিপ্লব সরকারসহ সিনিয়র সাংবাদিকবৃন্দ।