স্টাফ রিপোটার : চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের ঘোষনার পরেও রেজিশ্ট্রেশন বিহিন মায়ের দোয়া নামে অবৈধ ইটের ভাটায় আগুন দিয়েছে শরিয়ত পুর জেলার প্রভাবশালি সোহেব বালা নামে গংরা যাহা সরজমিন দেখা যায়, ২০০৯ সালে প্রফেসর আব্দুল্লা এমপি সহ বর্তমান হাইমচর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়শা বেগম চাঁদপুর সদর ১১ নং ইব্রাহীমপুর ইউনিয়ন পশ্চিম পার ঈদ গা ফেরি ঘাটে এটি এল নামে ইটের ভাটাটি তৈরি সরকারি লাখ লাখ টাকা বেট ফাকি দিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়েছে, এর পরে অনুমোধন বিহিন এই ভাটায় ২০১৩ সালের শেষ দিকে চাঁদপুরের আইন সৃখ্যলা বাহিনি সহ পরিবেশ অধিদপ্তর কর্মকর্তা পুলিশ প্রশাসন ১০ জন শ্রমিক কে আটকের পরে আইন অনুযায়ি ইটের ভাটা টি সিলগালা করে দেয় বলে সুত্রে পাওয়া যায়,সেই থেকে ২/৩ বছর ভাটাটি বন্ধ হয়ে থাকে, যার কোন কার্য ক্রম ছিলো না তবে কোন ত্রক প্রভাব শালি গ্রুপ চলতি বছর শুরুতেই গোপনে ভাটাটি চালু করার পায়তারা করে সংস্কার কাজ ত্রগিয়ে ত্রসে বর্তমানে সিজেনের প্রথম দিকেই চালু করার প্রস্তুতি নিয়েছিলো এমন সুত্র কে অনুসন্দান করে স্থানীয় দৈনিক প্রত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে গত ২০ শে নভেম্বর জেলাপ্রশাসক সম্মেলন কক্ষে একটি মিটিং এ তিনি বলেন চাঁদপুর অবৈধ কোন ইটের ভাটার কার্যক্রম চলতে দেওয়া হবে না।অথচ কতৃপক্ষকে বৃদ্ধাঙুলী দেখিয়ে অবৈধ ইটের ভাটায় কেমন করে আগুন দেওয়া হলো তাহাও বলার বাহুল্য, অপর দিকে সংবাদ প্রকাশের পরে চাঁদপুর পরিবেশ অধিদপ্তর কর্মকর্তা কাজী সুমন টিম নিয়ে গিয়ে অবৈধ ভাটার সংবাদটির সত্যতা খুজে পান, পরে তাদের কে নিষেধাঞ্জা জারি করলে এরা তারে মায়ের দোয়া নামে অধিদপ্তরে আবেদন করেন, আর অনুসন্দান করে দেখা যায় একটি ইটের ভাটা চালু করার পূর্বে সরকারি ভাবে যেখানে যতটুকু অনুমোদনের জন্য আবেদন করার আইন থাকে তাহার সঠিক তথ্য কোথায়ও খুজে পাওয়া যায়নি যার মধ্যে পরিবেশ অধি দপ্তরের অনুমোদন নেই, জেলাপ্রশাসক বিনিজ্যিক সাখায় রেজিস্ট্রশনের জন্য কোন আবেদন নেই বলে উচ্চমান সহকারি নুরজাহান বেগম বলেন,তাছাড়া চাঁদপুর বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছেও কোন আবেদন নেই, এছাড়া ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিবিল ডিপেন্সেও মায়ের দোয়া নামে কোন ইট ভাটার আবেদন নেই এছাড়া চাঁদপুর বিভাগীয় কাস্টম অফিসে পুর্বের এটি এল ইট ভাটার নামটি বেট আদায় করার জন্য তালিকায় নেই এবং বর্তমানের মায়ের দোয়া নামেও খুজে পাওয়া যায় বলে সুপার ভাইজার শুভাশিষ কুন্ড বলেন, অথচ যার সরকারি ভাবে কোন অনুমোদন নেই সেখানে কেমন করে সোয়েব বালা গং এই ইট ভাটায় বৃহস্পতিবার রাতের আধারে আগুন জ্বালিয়ে ভাটা চালু করলে তাহা কর্তৃপক্ষের তেমন মাথা ব্যাথা নেই, যার কারনে অবৈধ ইট ভাটার মালিকরা লোক মাধ্যম সংবাদ প্রকাশ কারিকে নানাহ দরনের হেয়পতি পূর্ণ করার কথা বলছেন, বিগত কয়েক বছর বন্ধ থাকার পরে ইটের ভাটাটির চিমনি অনেকটা বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে যাহা সরজমিন লক্ষ্য করা গেছে- অনেকটাই ঝুকিপূর্ণ চিমনি দিয়ে বর্তমানে পুনরায় চালু করেছে। এরা কাচা ইট তৈরি করে রৌদ্রে শুখানোর জন্য ভাটার চার পাশে কয়েক লাখ ইট তৈরি করেছে। খোজ খবর নিয়ে দেখা গেছে পুর্বে আয়শা আক্তার ও প্রফেসর আব্দুলা সাবেক এমপি মালিক গোপনে শরিয়তপুর জেলার ১০/১২ জনের কাছে ভাটাটি চালু করার জন্য হস্তান্তর করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছে সোয়েব বালা,জোবায়র বালা,কবির বালা, মোক্তার খাঁ,আলি ফরাজী, মরু বেপারি সহ আরো কয়েকজন, মায়ের দোয়া নামে ইট ভাটার আবেদন করলেও জ্বলন্ত আগুনে চিমকিতে দেখা যায় হালকাভাবে সাবেক এ টি এল ব্রিক নামটি রয়েছে।
অপর দিকে তাদের কাছে ১১ নং ইব্রাহীমপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যনের আর মালিকানা পরিবর্তন কাগজের পরে পরিবেশ অধিদপ্তরের আবেদন পত্র ছাড়া তাদের কাছে উল্লেখ যোগ্য দপ্তরের কোন অনুমোদনের জন্য আবেদন করেন নাই। এদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের সাথে একাদিক বার আলাপ করলে কর্তৃপক্ষ একই কথা বার বার বলছেন তারপরেও অবৈধ মায়ের দোয়া নামে ইট ভাটায় আগুন জ্বালালো কাকে ম্যানেজ করে তাহা ও বোঝা যাচ্ছে না তারই কিছু পুর্বের সাক্ষাত কার প্রকাশিত করা হলো যেমন পরিবেশ অধিদপ্তর কর্মকর্তা সহ ইনস্পেক্টর সরজমিন ভাটায় গিয়ে সংবাদ প্রকাশের সত্যতা খুজে পান।
পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কাজী সুমন বলেন, তিনি আরো বলেন আমার কোন বৈধ কাগজ পত্রের অনুমোদন পাই নি যার কারনে তাদের বলা হয়েছে তারা যেনো সরকারি সকল কাগজ পত্র সঠিক করে সরকারি অনুমোদন নিয়ে ভাটা টি চালু করে এবং তাদের সকল কাজ বন্ধ রাখার জন্য প্রাথমিক ভাবে বলে আসার পরে তারা মায়ের দোয়া নামে আবেদন করেছে কিন্তু অনুমোদন ছাড়া তারা আগুন জ্বালাতে পারবেন না তাহলে আমরা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবো, অথচ বিগত চার দিন যাবত অনুমোদন বিহিন ইটের ভাটায় আগুন জ্বলছে তার ব্যপারে কোন পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করেনি তাছাড়া বানিজ্যিক বিভাগের উচ্চ মান সহকারি কর্মকর্তা নুরজাহান বেগম আবারও বলেন যাদের কোন ভাটা অনুমোদন নেই এবং জেলা প্রশাসকের রেজিস্টি খাতায় এন্ট্রির অনুমোদন ছিলো না আজ অবধি নেই, তারা ভাটায় আগুন দিতে পারবে না শুধু তাই নয় কোন ইটের ভাটা তৈরি করতে বা মালিক পরিবর্তন করলে সরকারি নিয়ম কানুন মেনে তবেই চালু করতে হবে, কেনো না ব্যাবসার হারে বছরে ৫০ হাজার টাকা সরকারি ভ্যাট রয়েছে তাহা পরিশোধ করে ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে, আর না হয় তারা আগুন জ্বালাতে পারবে না।
কিন্তু অবৈধ কোন ইটের ভাটা কেউ চালু করলে আমরা খবর পাওয়া মাত্র তাহা ভেঙ্গে ফেলা বা জ্বালিয়ে দেবার ও সরকারি আইনে রয়েছে, অথচ এই ইটের ভাটাটি অনুমোদন বিহিন আগুন জ্বলছে তার ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ জেলা প্রশাসক থেকে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি তাহলে আমরা মনে করবো যেই ভাবে পূর্বের মালিকরা বিগত ৮ বছরে ত্রই ভাটা থেকে সরকারী লাখ লাখ টাকার ভ্যাট থেকে বঞ্চিত হয়েছে, ঠিক তেমন করে বর্তমানে শরিয়তপুর জেলার প্রভাব শালীদের কাছ থেকেও সরকারি সকল বিভাগের রাজ্বস্য হারাবে সেটাই দেখার বিষয়, বর্তমানে মায়ের দোয়া নামে ইট ভাটার সকল সংস্কার কাজ সহ ইট তৈরি ব্যবস্থ্যা শেষ করে বৃহস্পতি বার আগুন জ্বালিয়ে ভাটাটি অবৈধ ভাবে চালু করেছে তাহা প্রকাশ কৃত সংবাদের সাথে সংযোক্ত ছবিটি প্রমান করে আর রৌদ্রের কারনে ছবিটি কালো দেখা যায়, এদের সাহসিকতা দেখে বোঝা যায় অবৈধ ভাটার মালিকের কাছে কি আইনের শাসকদের কোন মূর্ল নেই নাকি প্রভাবশালীদের কাছে জিন্মি হয়ে পরেছে কর্তৃ পক্ষ এমনটাই সচেতন মহলের মতামত ব্যক্ত করেন। এই ভাবে জেলার অবৈধ অনুমোদন বিহিন ইটের ভাটা চালু হলে সরকার বছরে কোটি টাকা রাজ্বস্ব সহ ভ্যাট হারাবে।