স্টাফ রিপোর্টার।। চাঁদপুর পৌরসভার ১,২ ও ৩নং ওয়ার্ডে জনসমর্থণে এগিয়ে রয়েছেন আ’লীগের মনোনীত সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে চশমা মার্কার প্রার্থী ও জেলা যুব মহিলালীগের সদস্য ফেরদৌসী আক্তার। আর জনসমর্থণের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে নিজ নির্বাচনী এলাকায় ভোট, দোয়া ও সহযোগিতা চাইতে তিনি চষে বেড়াচ্ছেন পুরো নির্বাচনী এলাকা।
জানা যায়, ফেরদৌসী আক্তারের নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটার রয়েছেন প্রায় সাড়ে ২২ হাজার। যারা এবার ভোট কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে প্রার্থীতা যাচাইয়ে ভোট দিবেন। তাই নিজ নির্বাচনী এলাকার ভোটারদের নতুন পদ্ধতি ইভিএময়ে ভোট বুজাতে তিনি ভোটারদের দরজায় দরজায় ছুটছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফেরদৌসী আক্তারের স্বামী মঞ্জুর আলম খান। তিনি জানান, আমি গর্বিত আমার স্ত্রীকে নিয়ে। কেননা তিনি অত্যান্ত পরিশ্রমী একজন মানুষ। তিনি শুধু রাজনৈতিক অঙ্গণেই সুনাম কুড়োননি। তিনি নানাভাবে সামাজিক কাজ-কর্ম করে এলাকাবাসীর আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করে নিয়েছেন।
তিনি জানান, আমার স্ত্রী ফেরদৌসী আক্তার ১ পুত্র সন্তানের জননী হয়েও কমিউনিটি পুলিশ অঞ্চল-৮ এর মহিলা সম্পাদিকা, নদী ভাঙ্গণ প্রতিরোধ কমিটি দক্ষিণাঞ্চলের সহ-সভাপতি, আমরা ধূমপান নিবারন করি(আধূনিক) কমিটির সহ-সভাপতি, ২নং শ্রীহল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সদস্যসহ নানা সামাজিক সংগঠনে সম্পৃক্ত থেকে জনকল্যাণমুখী কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর জন্য আমি সকলের কাছে দোয়া চাইছি।
২৬শে সেপ্টেম্বর শনিবার এক সাক্ষাৎকারে ফেরদৌসী আক্তার জানান, জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া চাঁদপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে পরলেও। আমার নির্বাচনী এলাকার মানুষের ভাগ্য বদলে এখনো অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করা বাকি রয়েছে। তাই অসমাপ্ত কাজগুলো এগিয়ে নিতে আমি সকলের থেকে দোয়া, সহযোগিতা এবং ভোটারদের থেকে চশমা মার্কায় ভোট প্রত্যাশা করছি।
তিনি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আরো জানান, দল থেকে আমাকে মূল্যায়ন করেছে। এখন বাকিটা মহান আল্লাহ এবং ভোটারদের ভোটের উপর নির্ভর করছে। যদি আমাকে ওয়ার্ডবাসী ১০ই অক্টোবর চশমা মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করেন। অবশ্যই তাদের সেবক হিসেবে মাদক, জঙ্গিবাদ, বাল্যবিবাহ, ইভটেজিং এর বিরুদ্ধে দলীয় নেতৃবৃন্দ ও এলাকাবাসীসহ সকলকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে তা মোকাবেলা করবো।